বগুড়ার শেরপুরের বিশালপুর ইউনিয়নের পালাশন গ্রামের ইউপি নির্বাচনে বার বার প্রার্থী হয়ে ফেল করা নারী লম্পট নজরুল ইসলাম পৃথক পৃথক জায়গায় ২ স্ত্রী ও ৩ সন্তান ফেলে রেখে নতুন করে পরকীয়ার আসক্তে জড়িয়ে গিয়ে বড় ভাইয়ের স্ত্রী ১ সন্তানের জননীকে সহ এক লক্ষ টাকা নিয়ে তৃতীয় মেরুর অজানা গন্তব্যে পাড়ি জমিয়েছে দেবর ভাবী। এঘটনায় স্বামী দুদু মিয়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
ঘটনার বিবরণে ও অভিযোগের সুত্রে জানা যায়, শেরপুর উপজেলার বিশালপুর ইউনিয়নের পালাশন গ্রামের মৃত ফয়েজ উদ্দিন শেখ এর পুত্র মোঃ ছানোয়ার হোসেন দুদু ২০ বছর আগে মির্জাপুর ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামের গোলাই ফকিরের মেয়ে শরিফা খাতুন( ৩৬) কে বিয়ে করে ঘর সংসার করে আসছিলেন। সংসার জীবনে তাদের সাগর (১৮ ) নামে একটি পুত্র সন্তান রয়েছে।
জীবন জীবিকার তাগিদে দুদু মিয়া স্ত্রীও সন্তান কে নিয়ে মির্জাপুর ইউনিয়নের কুনিঘাট এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করতে থাকে। এরই মাঝে দুদুর চাচাতো ছোটভাই পালাশন গ্রামের মৃত ইসমাইল হোসেনের (কাঁটা) পুত্র নজরুল ইসলাম ১ পুত্র সন্তানের জননী শরীফা খাতুনের সাথে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে।
নারী লম্পট বার বার ফেল করা মেম্বর নজরুল ইসলাম নিজ ঘরে দুই স্ত্রী তিন সন্তানের দয়া মায়া নাকরে অবশেষে তৃতীয় বারের মতো পরকীয়া প্রেমিকা বড় ভাইয়ের স্ত্রী শরিফা এবং সংসারে গচ্ছিত নগদ এক লক্ষ টাকা নিয়ে গত ২৬ ডিসেম্বর সন্ধার দিকে উধাও হয়েছে পরকীয়ার স্বপ্ন নগরীর অজানা গন্তব্যে।
এদিকে স্বামী বেচারা ভাড়া বাড়ীতে স্ত্রী কে না পেয়ে বিভিন্ন জায়গায় খোজখবর নিয়ে কোন হদিস না মেলায় স্ত্রী শরিফা খাতুন ও পরকীয়া প্রেমিক নজরুল ইসলামের নামে গত ২৭ ডিসেম্বর শেরপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অন্য দিকে লেখা পর্যন্ত পরকীয়ার জলে হাবু -ডুবু খাওয়া প্রেমিক-প্রেমিকা দেবর - ভাবীর কোন হদিস পাওয়া যায়নি।
প্রকাশক ও সম্পাদক : মোঃ মিন্টু ইসলাম
Mintuislam59@gmail.com
ইপেপার