মিন্টু ইসলাম:
বগুড়া শেরপুরে গতকাল ৮ জানুয়ারি বুধবার সরেজমিনে শেরপুর টু নন্দীগ্রাম রোডে যাত্রীদের দুর্ভোগ পোহাতে দেখা যায়, বাসস্ট্যান্ড থেকে সিএনজিতে উঠে শেরপুরের বেলঘড়িয়া পার হয়ে ভাদাই (নতুন ব্রীজ) নামক স্থানে ব্রীজের উপর নামতে হয় নন্দীগ্রাম যাওয়ার যাত্রীদের উঠতে হয় অন্য সিএনজিতে এবং নন্দীগ্রাম থেকে আসা সিএনজির যাত্রীরাও সেখানে নেমে অন্য সিএনজিতে উঠতে হয়। যাত্রী নুর আলম বলেন এতোকস্ট করে আমরা বিজয় আনলাম কিন্তু এখনো চাঁদাবাজ নির্মুল হলোনা আজ একটির বদলে দুটি গাড়িতে উঠতে হচ্ছে এটা মেনে নেওয়া যায়না।
আরেক যাত্রী মোছাঃ সুমাইয়া খাতুন বলেন একদল গেছে আরেকদল আসছে খাওয়ার জন্য তাহলে আমরা কোনদিকে যাবো। শেরপুরের সিএনজি চালকরা জানান আমাদের কাছে থেকে ৫০ টাকা চাঁদা নেয়। নন্দীগ্রাম থেকে আসা সিএনজির চালক জাহাঙ্গীর বলেন আমরা কোনো চাদা দেইনা শুধু চেইন মাস্টারকে ১০ টাকা দেই সিরিয়ালের জন্য।
এব্যাপারে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন শেরপুর উপজেলার ট্রেড ইউনিয়ন সম্পাদক আবু রায়হান রবির কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন শেরপুরে ইদানীং চাঁদাবাজি বেড়ে গেছে। আমাদের ইউএনও মহোদয় ইতিমধ্যেই চাদা বন্ধে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে আশাকরি খুবদ্রুত এই সমস্যা সমাধান হবে। শেরপুর থেকে নন্দীগ্রাম যাওয়ার যাত্রীদের অল্টার করে যাওয়া এই সমস্যা দ্রুত দুরহোক এমনটাই সিএনজির চালকরা দাবী করেন।

