বগুড়া প্রতিনিধি :
বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র রেজাউল করিম বাদশা বলেন, বগুড়া সদর একটি বিশেষ সম্মানের আসন। এই উপজেলার মানুষ বিগত সময়ে বিপুল পরিমাণ ভোট দিয়ে বেগম খালেদা জিয়াকে নির্বাচিত করেছিল। সোশ্যাল মিডিয়াতে বিএনপিকে নিয়েয অপপ্রচার চালাচ্ছে একটি গোষ্ঠি আপনারা সবাই সেই অপপ্রচারের জবাব দিবেন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে। ১৭ বছর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার বিএনপির কোন ক্ষতি করতে পারেনি। এই দল এই দলের মানুষ পুড়ে পুড়ে খাঁটি বিএনপি হয়েছে। তিনি আরো বলেন, বিএনপির কোন নেতাকর্মীর ছবি আওয়ামী লীগের সাথে থাকে তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে। চাঁদাবাজি, দখল বাজি ও টেন্ডারবাজিতে যারা জড়িত হবেন নিজ দায়িত্বে হবেন।
এসব অপকর্মের কারণে একদিকে পদ চলে যাবে, অন্যদিকে জেলেও যেতে হবে তাই সাবধান বিএনপি কারো দায়-দায়িত্ব নেবে না। দলের ক্ষতি বা সম্মান ক্ষুন্ন হোক এমন কোন কাজ যারা করবে তাদের বিএনপিতে ঠাঁই হবে না। শনিবার বিকালে শহরের স্থানীয় একটি কমিউনিটি সেন্টারে সদর উপজেলা বিএনপির বিশেষ সাংগঠনিক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি উপরোক্ত কথা বলেন।
সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাফতুন আহমেদ খান রুবেলের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক এড. সৈয়দ জহুরুল আলমের পরিচালনায় সভায় প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক সাবেক এমপি মোশারফ হোসেন।
সভায় আরো বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সালেহ্ নয়ন, জেলা মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক নাজমা আক্তার, উপজেলা বিএনপির সহ সভাপতি শামসুল আলম মন্ডল, ফেরদৌস আলম পিলু, রশিদুল ইসলাম মৃধা, ইঞ্জি: আপেল মাহমুদ, আঃ রশিদ বজলু, জাহাঙ্গীর হোসেন টুকু, ,আঃ বাছেদ, আয়ুব খান, জাহাঙ্গীর হোসেন, মাফতুন আহমেদ, আঃ হান্নান, এসএম রাসেল মামুন, হাসান জাহিদ, রাফি, জামিউল ইসলাম রুবেল, হেলাল, সাইদুল কবির সাজু, মোঃ কামাল হোসেন, শাহ আলম জনি, জালাল উদ্দিন, রকিব, রাজু, হারুন অর রশিদ, এবি এম সিদ্দিক, পেস্তা, শাহীন আলম, আকমল হোসেন সজল, বাদল, সোহাগ, শামসু, আবু বক্কর, রুহুল আমিন, হেলাল, আতিকুর, মোজাফফর, টুকু, এস আই শফিক, আসাদুল হক টুকু, পলাশ, ইলিয়াস, ডাবলু, কাফি, মিলন ও হাজেরা বেগম। সভায় উপজেলা বিএনপির আওতাধীন ১১টি ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
